Social Icons

Sunday, 6 March 2016

আনোয়ার গং এর চক্রান্তে মিথ্যা অভিযোগে যুবলীগের ত্রান সম্পাদক মোঃ মোজ্জামেল হক গ্রেফতার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন ।এ ঘটনায় দেশিয় অস্ত্রসহ ৮ জনকে আটক করেছে পুলিশ।শনিবার সকাল থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের বিল কেন্দুয়াই গ্রামের দুই পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আর এরই জের ধরে আনোয়ার (হীরা মিয়া) হোসেন এর মিথ্যা মামলায় এবং পুলিশের সহায়তায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পশ্চিম এলাকার নয়নের মনি গরীবের বন্ধু সৎ, নির্বীক এবং আধুনিক চিন্তায় অগ্রসর বঙ্গবন্ধুর আর্দশে বলীয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যুবলীগের ত্রান সম্পাদকমোঃ মোজ্জামেল হক গ্রেফতার তার গ্রেফতার নিয়ে এলাকায় চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।এলাকাবাসীর কাছে খোজ নিয়ে জানা যায় যে আনোয়ার হোসেন উরফে হীরা মিয়ার অত্যাচারে এলাকাবাসী অতিষ্ট।তাদের প্রাণের দাবী পুলিশ যেন তাদের দুখের দিনের বন্ধু তাদের এই প্রাণ প্রিয় নেতাকে কালক্ষেপন না করে মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়
এবং অতি সওর যেন গ্রামের সুখ শান্তি বিনষ্ট কারী হীরা মিয়াকে গ্রেফতার করা হনাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৭০ উর্দ্ধ এক বৃদ্ধ বলে " আমডার গ্রামডাত আগে লাইজ্জার শান্তি আছিন আর যে দিন থাইক্কা হীরা মাতছে হে দিনেত অই গ্রামে শান্তি শেষ হইয়া গেছে। হের কাম হইল গ্রামে কাইজ্জা লাগানো আর সরদারি করুন আর বিচারের নামে টেহা হাওন। হে কাম হইল ভাইয়ের লগে ভাইয়ের কাইজ্জা লাগানো আর মাঝখান থাইক্কা ফাইদা লওন আর কইওন না হে গ্রামডারে ২ ডা ভাগ কইরা রাখছে আর হের লগে আছে গাজী মেম্বার হে এক নম্বরের সুদখোর, নিপু,কলম মিয়া,কাদির মিয়া আর নাজমুইল্লা হগলডি ২ নম্বর এক হইছে আর গ্রামডাততে শান্তি গেছে।" আরো খবর নিয়ে জানা যায় যে আনোয়ার মিয়ার এই সব অন্যায়ের প্রতিবাদী ছিল মোজাম্মেল। সে গ্রামের যুবকদের নিয়ে এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলল এবং তার এই ডাকে গ্রামবাসীর তুমুল সাড়া পাওয়া গেল এবং অতি অল্পদিনে সে গ্রামের সবার নয়নের মনি হয়ে গেল। যার ফলে আনেয়ার গং এর লোকজন কোনঠাসা হয়ে গেল এবং মোজাম্মেল এর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে তারা কোন মতেই সুবিদা করতে পারতেছিল না।যার ফলে গত ৫ বছর বিলকেন্দুয়াই গ্রামে কোন ঝগড়া হয়নি বরংচ তার নেতৃত্বে গ্রামে বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড হতে থাকে। বিলকেন্দুয়াই গ্রামে প্রথমবারের মত ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্টান অনুষ্টিত হয়। প্রথমবারের মত গ্রামের সবাইকে নিয়ে বনভোজনের জন্য মাধবকুন্ডে যাওয়া হয়।গ্রামের যুবকভাইদেরকে নিয়ে নিজেদের উদ্যোগে রাস্তা ঘাট মেরামত ঈদের সময় গরীবদের সেমাই আটা বিতরন গরীব ছাত্রদের পড়ালেখায় সাহায্য বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্টান এবং খেলাধুলায় অংশগ্রহন ইত্যাদি কাজে মনোনিবেশ করে এবং বিলকেন্দুয়াই গ্রাম জেলা লীগে একবার চ্যাম্পিয়ান ও একবার রার্নাস আাপ হয়।এবং গ্রামে শান্তি বিরাজ করতে ছিল। আর এই শান্তি আনোয়ার গং এর সহ্য হচ্ছিল না। তারা গোপনে ফন্দি আটছিল কিভাবে একটা ঝগড়া লাগা যায়। এরই ধারাবাহিকতায় তারা পূর্ব পরিকল্পনা মত শনিবার পুলিশ নিয়ে এসে গ্রামবাসীর উপর অর্তকৃত হামলা চালায় এবং গ্রামবাসীর প্রতিরোধের জন্য তারা পিছু হঠতে বাধ্য হয়।আর এ পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্যই আনোয়ার গং জননেতা যুবলীগের ত্রান সম্পাদক মোঃ মোজ্জামেল হকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।আর সন্ধ্যার সময় শহরে যাওয়া সময় যুবলীগের ত্রান সম্পাদক মোজ্জামেল হক পুলিশের হাতে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার হন এখন এলাকাবাসীর একটাই দাবী তাদের এই নেতাকে যেন অতি সত্বর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে মুক্তি দেওয়া হয়।

No comments:

Post a Comment

 

Sample text

Advertisement

Your Javascript ads here!

Sample Text

Sample Text

সত্যের সাথে আগামীর পথে এ আমার প্রত্যয়
 
Blogger Templates